আধুনিক কবিতা আন্দোলনের কবিগণ গত হৈছেন।

↑ "প্রথম আন্তর্জাতিক হাইকু কবি সম্মেলন এবং 'অনুভূতির কথায়' কৃষ্টিগত সাময়িকীর আত্মপ্রকাশ"। সাপ্তাহিক নতুন গতি। ৭–১৩ অক্টোবর ২০১৯। পৃষ্ঠা ১৩।  ↑ "বিশ্ব কবিতা দিবসে প্রথম পরমাণু কবিতা সম্মেলন, ১০৪ জনের একক গ্রন্থ প্রকাশ"। দৈনিক স্টেটসম্যান। ২৩ মার্চ ২০২১। পৃষ্ঠা ৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১। 

বাপ্পাদিত্য চট্টোপাধ্যায় বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় বিধানচন্দ্র মণ্ডল বিবেকানন্দ চক্রবর্তী বুদ্ধদেব বসু বেবী সাউ ড. বাঁধন সেনগুপ্ত বিকাশ বসু বিভাস চক্রবর্তী বৈদ্যনাথ মুখোপাধ্যায় বৈদ্যনাথ গঙ্গোপাধ্যায় বসন্তকুমার রায় বিপদভঞ্জন বিশ্বাস বর্ণালী ঘোষ দস্তিদার বল্লবী রায়চৌধুরী বিপ্লব দাশগুপ্ত বিভাস সেন বুলবুলি বন্দ্যোপাধ্যায় বুদ্ধদেব মুখোপাধ্যায় বিভাস রায়চৌধুরী বল্লরী সেন বিপ্লব গঙ্গোপাধ্যায় বরুণ দে বিশ্বজিৎ রায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় বিদিশা সরকার বিজয়া মজুমদার বিনয় মজুমদার বিশ্ব রায় ব্রাত্য বসু বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বিপিনচন্দ্র পাল বেণীমাধব বড়ুয়া ভ

এ এইচ এম নোমান চৌধুরী (এ্যানী) মিথ্যে স্বপন…

কবি- প্রবর রিপন তোমরা যুদ্ধ ছেড়ে দিলে আমি সিগারেট ছেড়ে দেবো অস্ত্র কারখানা বন্ধ করলে সেখানে তামাকচাষীরা চাষ… ...বিস্তারিত

অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন অবদান

জাতিসংঘ উঠিল নিলামে, কিনিল বাণিজ্য লক্ষ্মী। শয়তান ভীষণমুগ্ধ।

১। গদ্য সাহিত্যের একটি প্রত্যক্ষ ফরোয়ার্ড ফর্ম, যেখানে লেখক তার চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতিকে এক মজাদার উপায়ে প্রকাশ করেন। পক্ষান্তরে কবিতা হ’ল সাহিত্যের সেই রূপ যা তীব্র অভিজ্ঞতা প্রকাশের জন্য কবি একটি অনন্য শৈলী এবং ছন্দ ব্যবহার করে।

পাতায় পাতায় মেঘ আমার বোন। পাখির পাখা ঝাপটানো শব্দে মেঘের সচকিত

এ কথাগুলো কতটুকু here যথার্থতা তা বিচার না করে বলা যায় শব্দের মাধ্যমে ভাব ও ছন্দের সুষম বিন্যাসই কবিতা। গদ্য কবিতার কথায় আসি। নেহায়েত গদ্যের কথার মধ্যেও যে অন্যবিধ দ্যোতনা আছে সেটা নীরেন্দ্রনাথ একই প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের দুটি গল্প যথাক্রমে ‘একরাত্রি’ ও ‘ত্যাগ’থেকে কিছু পঙ্ক্তি তুলে এনে দেখিয়েছেন। পঙ্ক্তিগুলো এখানে উল্লেখ করলাম— “তখন প্রলয়কাল,তখন আকাশে তারার আলো ছিল না এবং পৃথিবীর সমস্ত প্রদীপ নিবিয়া গেছে— তখন একটা কথা বলিলেও ক্ষতি ছিল না— কিন্তু একটা কথাও বলা গেল না। কেহ কাহাকেও একটা কুশলপ্রশ্নও করিল না। কেবল দুইজনে অন্ধকারের দিকে চাহিয়া রহিলাম। পদতলে গাঢ়কৃষ্ণ উন্মত্ত মৃত্যু¯্রােত গর্জন করিয়া ছুটিতে লাগিল” এবং “কৃষ্ণপক্ষের পঞ্চমী। অন্ধকার রাত্রি। পাখি ডাকিতেছে না। পুষ্করিণীর ধারের লিচুগাছটি কালো চিত্রপটের উপরে গাঢ়তর কালির প্রলেপের মতো লেপিয়া গেছে। কেবল দক্ষিণের বাতাস এই অন্ধকারে অন্ধভাবে ঘুরিয়া ঘুরিয়া বেড়াইতেছে, যেন তাহাকে নিশিতে পাইয়াছে।”

আরাধ্য তা ভস্ম হয়েছে দুর্বৃত্তের হাতে। অন্ধচোখে মাস্টার মশাই

নদী হচ্ছে স্রোতস্বিনী সাগর সমুদ্দুর।

সংখ্যালঘু পরমারা আর আমাদের পাড়ায় আসে না। ওর চোখ

আমি সংকল্প করেছি পরীক্ষায় প্রথম হবো।